শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
তিস্তা নদীর তীরে মশাল প্রজ্জ্বলন শেষে ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজের সহকারী অধ্যাপক নিহত তিস্তা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবিতে মশাল প্রজ্জ্বলন ও বিক্ষোভ কর্মসূচির নেতৃত্ব দেন অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু লালমনিরহাটে জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে সংবাদ সম্মেলন চলমান বিভিন্ন ঘটনা নিয়ে লালমনিরহাটে প্রতিবাদ সমাবেশ র‌্যাবের অভিযানে বিপুল পরিমাণ গাঁজা ও ইজিবাইক জব্দ কালবেলা ৩য় পেরিয়ে ৪র্থ বর্ষে পদার্পণে আলোচনা সভা ও কেককাটা অনুষ্ঠিত মার্শাল আর্ট কন্যা সান্ত্বনার নেতৃত্বে ইটালিতে বাংলাদেশের বিশাল সফলতা: স্বর্ণ, রৌপ্য ও ব্রোঞ্জসহ ৯টি পদক অর্জন লালমনিরহাটে জামায়াতের মানববন্ধন বিএসটিআই’র মোবাইল কোর্টে ৩টি প্রতিষ্ঠানকে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা লালমনিরহাটে প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স পিএলসি’র চেক হস্তান্তর
পান চাষে স্বাবলম্বী কোদালখাতার অনিল চন্দ্র বর্মন

পান চাষে স্বাবলম্বী কোদালখাতার অনিল চন্দ্র বর্মন

Exif_JPEG_420

আলোর মনি রিপোর্ট: লালমনিরহাটের কোদালখাতায় পান চাষ করে সংসারের হাল ধরেছেন কৃষক অনিল চন্দ্র বর্মন। সামান্য পুঁজিতে এ কৃষক কঠোর পরিশ্রম করে পান চাষ করেই স্বাবলম্বী হয়েছেন। মাত্র ৩৬শতাংশ জমি পান চাষে ব্যবহার করেছেন। শুধু খরচ বাদে প্রতি বছর তার আয় হবে প্রায় ৩লক্ষ টাকার উপরে। তবে কাজটি করতে গিয়ে তার অনেক বেগ পেতে হয়েছে। বিভিন্ন সময়ে এক এক জায়গায় চলে যেতে হয়েছে তাকে। বর্তমানে দিনদিন পানের উপর সফলতার স্বপ্ন দেখছেন তিনি।

 

লালমনিরহাট জেলা শহরের সাপটানা বাজার সড়ক পেরিয়ে মাত্র ৩কিলোমিটার দূরে মোগলহাট ইউনিয়নের কোদালখাতা গ্রামের কৃষক অনিল চন্দ্র বর্মনের বাড়ি।

 

অনিল চন্দ্র বর্মনের সাথে কথা বলে জানা যায়, এক পুত্র জনক তিনি। শখ করে গাইবান্ধা জেলার কামারপাড়া থেকে পান গাছ নিয়ে আসেন বাড়িতে। পান বরজে সরিষার খৈল ও গোবর ব্যবহার করে বাঁশের খুঁটিতে পুঁতে রেখে জমি চাষের উপযোগী করে মাচান তৈরি করেন তিনি। এ কাজে তার বাড়ির লোকজন সহায়তা করেন। প্রথমে কম লাভ আসলেও বরজ তৈরির পর বর্তমানে পান উৎপাদন অব্যাহত রয়েছে।

 

কৃষক অনিল চন্দ্র বর্মন জানান, খৈল ও জৈব সার তৈরি করে তা ব্যবহার করে সফলতা পেয়েছেন তিনি।

 

জানতে চাইলে অনিল চন্দ্র বর্মন বলেন, পানের বরজ থেকে প্রায় সারাবছরই কৃষক আয় করতে পারেন। অর্থনৈতিক বিবেচনায় পানচাষ লাভজনক। তাছাড়াও কোদালখাতার মাটি পানচাষের জন্য সম্বাবনাময়।

 

তিনি আরও বলেন, বাড়াই জাতের পানের চাষ হচ্ছে এখানে। এদিকে বাড়াই পানের চারা ক্রয়ে ৪০হাজার টাকা ব্যয় হয়েছে। যা শ্রাবণ মাসের প্রথম সপ্তাহে রোপন করা হয়েছে। আর উৎপাদন শুরু হয়েছে ভাদ্র মাসে। ছোট সাইজের পানের বিড়া ২০টাকা থেকে ৩০টাকা ও মাঝারী সাইজের বিড়া ৫০টাকা এবং বড়/ খিলি পান বিড়া ৮০টাকা থেকে ১০০টাকায় বিক্রয় হচ্ছে। যা স্থানীয় পান ব্যবসায়ী সাবু, আলমগীর, ইসরাইল, আনোয়ার পান ক্রয় করে থাকেন।

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=1895827757267208&id=100005200061235

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone